1. admin@ritekrishi.com : ritekrishi :
  2. ritekrishi@gmail.com : ritekrishi01 :
গোপালগঞ্জে ৫ হাজার ৩৪৫ হেক্টরে গম আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ
রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:২৫ পূর্বাহ্ন

গোপালগঞ্জে ৫ হাজার ৩৪৫ হেক্টরে গম আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ

  • আপডেটের সময় : শনিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ২৮৮ পড়া হয়েছে

গোপালগঞ্জে ৫ হাজার ৩৪৫ হেক্টরে গম আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধারা হয়েছে ২২ হাজার ৪৪৯ টন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির উপ-পারচালক আঃ কাদের সরদার এ তথ্য জানিয়েছেন।

ওই কর্মকর্তা বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থাকে (বাসস) বলেন, মুকসুদপুর উপজেলার ৪ হাজার ২২৬ হেক্টর জমিতে , গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ৪২৫ হেক্টর জমিতে, কাশিয়ানী উপজেলা ৪৭২ হেক্টর জমিতে, কোটালীপাড়া উপজেলার ১৩৭ হেক্টর জমিতে ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ৮৫ হেক্টর জমিতে গম আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছরের নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে গোপালগঞ্জ জেলায় গম আবাদ শেষ হয়েছে। এখান থেকে অন্তত ২২ হাজার ৪৪৯ টন গম উৎপাদিত হবে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ খামারবাড়ির অতিরিক্ত উপ-পরিচালক সঞ্জয় কুমার কুন্ডু বলেন, জেলার ৫ উপজেলায় গম আবাদ বৃদ্ধির জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ৩ হাজার কৃষককে বিনামূল্যে প্রণোদনার বীজ-সার বিতরণ করা হয়েছে। প্রত্যেক কৃষককে ২০ কেজি করে গম বীজ, ১০ কেজি করে ডিএপি সার এবং ১০ কেজি করে এমওপি সার প্রদান করা হয়েছে। এসব বীজ-সার দিয়ে কৃষক ৩ হাজার বিঘা জমি আবাদ করেছেন। এ কারণে গোপালগঞ্জে গমের আবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলশ্রুতিতে এ জেলায় গমের উৎপাদন এ বছর বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাফরোজা আক্তার বলেন, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ৪২৫ হেক্টর জমিতে গম আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ৭৫০ জন কৃষককে ১৫ হাজারা কেজি গম বীজ, ৭ হাজার ৫০০ কোজ ডিএপি সার ও ৭ হাজার ৫০০ কেজি ডিএপি সার দেওয়া হয়েছে। এসব গম বীজ ও সার দিয়ে কৃষক ৭৫০ বিঘা জমিতে গমের আবাদ করেছেন। সব মিলিয়ে কৃষক সদর উপজেলার ৪২৫ হেক্টর জমিতে গমের আবাদ করেছেন।

গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার বণগ্রামের কৃষক বালা মোল্লা (৫৬) বলেন, আগে গমে ব্লাস্ট রোগ হত। তাই গম আবাদ করে লস হত। গম আবাদ ছেড়েই দিয়েছিলাম। সরকার প্রণোদনার গম বীজ ও দিয়েছে। তাই কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত উচ্চফলনশীল জাতের গম পেয়ে আবাদ করেছি। গত বছর হেক্টরে ৪.২ থেকে ৪.৫ টন ফলন পেয়েছিলাম । এসব গমে ব্লাস্ট রোগ নেই। তাই গমের অধিক ফলন পেয়ে লাভবান হয়েছিলাম। তাই এ বছর সরকারের প্রণোদনা পেয়ে ও নিজের খরচে ১ একর জমিতে গমের আবাদ করেছি। এ বছর ক্ষেতে গম ভালো দেখা যাচ্ছে। আশাকরি ফলন ভাল পাব।

সূত্র :বাসস

সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Error Problem Solved and footer edited { Trust Soft BD }
More News Of This Category
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত - রাইট কৃষি-২০২১-২০২৪
Web Design By Best Web BD