বর্তমানে রাসায়নিক সার ও কীটনাশক ছাড়া ফসল চাষের কথা ভাবা যায় না। তার ওপর দিন দিন সার ও কীটনাশকের দাম বাড়ছে। ফলে চাষাবাদে হিমশিম খাচ্ছেন কৃষকরা। এ অবস্থায় দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ
নওগাঁয় ক্রমাগত সরিষা চাষের পরিমাণ বাড়ছে। হালকা শীতের আমেজ পরায় চাষিরা জমি চাষাবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আমন ধান কেটে কেউ আলু আবার কেউ সরিষা রোপণ করবেন। মাঝখানে সরিষা চাষে একেবারেই আগ্রহ
জৈব সারঃগাছপালা, পশুপক্ষীর রেচন পদার্থ ও দেহাংশ দিয়ে যে সার তৈরী হয় তাকে জৈবসার বলে।যেমন-গোবর সার, কম্পোষ্ট সার, খইল, হাড়গুড়ো, পোন্টলিটার, কাঠেরছাই প্রভৃতি খুবই পরিচিত জৈবসার। ধৈঞ্চা সবুজ সারও একটি
মাটির সংজ্ঞাঃ মৃৎবিজ্ঞানীগণ মাটির নানারূপ সংজ্ঞা দিয়েছেন, যেমনঃ (১) ভূ-পৃষ্ঠের নরম আবরনের নাম মৃত্তিকা (২) উদ্ভিদ জন্মানোর উপযোগী খনিজ, জীব ও জৈব সমন্বয়ে গতিশীল প্রাকৃতিক বস্তুকে মৃত্তিকা বলে (৩) সময়ের
প্রতিদিন দুড়মুড় করে বদলে যাচ্ছে দৃশ্যপট। বিশ্বব্যাপী খাদ্য ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম বাড়ছে। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা কিছুই মনে রাখছি না। এত কঠোর এক মহামারিকাল পাড়ি দিয়েও আমাদের কোনো শিক্ষা
খামারের গাভি অনেক সময় দুগ্ধ জ্বর বা দুধ জ্বরে আক্রান্ত হয়। এতে খামারিরা বেশ ক্ষতির মুখে পড়েন। আর্থিকভাবে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হন। এ সময়ে তা বুঝে উঠতে পারেন না তারা কী
মাটি একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদ। এ দেশের অধিকাংশ মানুষের জীবিকা হচ্ছে কৃষি যা এ মৃত্তিকা সম্পদের উপর নির্ভরশীল। কিন্তু দেশের মৃত্তিকা আজ হুমকির সম্মুখীন। অধিক মাত্রায় রাসায়নিক সার ব্যবহারই
তরুণ উদ্যোক্তা শফিক মন্ডল শরিফা চাষে আশাতীত সফলতা পেয়েছেন। ৫ বিঘা জমিতে চলতি মৌসুমে ১০ লাখ টাকারও বেশি শরিফা বিক্রি করেছেন। ঝিনাইদহ জেলায় এটাই বাণিজ্যিকভাবে সবচেয়ে বড় শরিফা ফলের বাগান।
বাড়ির ফটকে নাম লেখা ‘মায়ারানী বাউল’। তবে তিনি গান করেন না। কৃষিকাজ করেন। গরু পোষেন। যেনতেন প্রকারে নয়, একটি বাছুর থেকে এখন তাঁর খামারে গরুর সংখ্যা অর্ধশতাধিক। আবাদ করছেন ৩০
মাস্টার্স শেষ করে শিক্ষা জীবনের ইতি টানেন তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা জাহেদ। চাকরির পেছনে না ছুটে কৃষিকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন। পড়াশোনা করার সময় থেকে নিজেকে কৃষি উদ্যোক্তা হিসেবে মেলে ধরেন